শীতকাল মানে পিঠা-পুলির উৎসবের দিন। ঘরে ঘরে তৈরি হয় নানারকম পিঠা। শীতকালের এই আমেজ দেখা যায় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও। তারা আয়োজন করে পিঠা উৎসবের।
তারই ধারাবাহিকতায় ২৫ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার বায়েজিদ মডেল স্কুলে আয়োজন করা হয় পিঠা উৎসব। ছাত্রছাত্রীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ এই উৎসবকে করে তোলে প্রাণবন্ত। বিদ্যালয়ের আঙিনায় বিভিন্ন ক্লাসের শিক্ষার্থী মিলে ছয়টি স্টল সাজায়। পিঠা পার্বণ, নকশীর পল্লী, পিঠা-পুলি, শীতের পিঠা নামে তারা স্টল সাজায় ভাপা পিঠা, চিতই, দুধ চিতই, নকশী পিঠা, দুধ পুলি, ছিটাপিঠা, খোলাজালি পিঠা, পাটিসাপটা, পায়েস, ডাল পিঠা, খেজুর গুড়ের কেক, টিসু পিঠা, বিস্কুট পিঠা, পাকন, ডিম পুরি, খাজা, পুলি পিঠা দিয়ে। পিঠা গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। যা ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে। সেই ঐতিহ্যকে ধরে রাখার লক্ষ্যে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা মিলে এই উৎসবের আয়োজন করে। উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মাজহারুল হক, প্রধান শিক্ষক ফাতেমা জান্নাত, সিনিয়র সহকারী শিক্ষক মুন্নী বড়ুয়া, সহকারী শিক্ষক মোহাম্মদ আল ইশাদ চৌধুরী, নন্দিতা ধর, রোমানা আকতার, তাহমিনা ইয়াসমিন, তানিয়া আফরোজ, রাজিয়া সুলতানা, ফওজিয়া আকতার বকুল, দিলশান আফরীন, রস্মি বড়ুয়া, সানজিদা সোমা, নওশীন দুররানী, জান্নাতুল বাকী শান্তা, জান্নাতুল আকতার, শম্পা দে, তাইফা ইয়াসমিন, তানভীর তাবাসসুম তারিন, শাওরীন সুলতানা, মোহাম্মদ মানজুরুল হক। পিঠা উৎসবে ফাহাদ, আশরাফুল, ওয়াসির, অন্তর, ফাহিম, মিনহাজ, সুহানা, আলিশা, নিহা, শামশাদ, ইমু, নিসরাতের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।