ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছেন, আগামিকাল মেট্রোরেলের উদ্বোধন। এ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে ডিএমপি।
তিনি বলেন, এছাড়া মেট্রোরেল পুলিশ গঠনের আগ পর্যন্ত ডিএমপি পুলিশ মেট্রোরেলের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে।
কমিশনার আজ মঙ্গলবার দিয়াবাড়ী, উত্তরা নর্থ সেন্টার ও প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থল পরিদর্শন শেষে ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, বাংলাদেশের জন্য আগামিকাল বুধবার একটা ঐতিহাসিক দিন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামিকাল উত্তরায় বহুল প্রতীক্ষিত মেট্রোরেলের উদ্বোধন ও জনসভায় অংশগ্রহণ করবেন। মেট্রোরেলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানস্থল ও জনসমাবেশস্থলে প্রধানমন্ত্রী ও ভিভিআইপিরা আসবেন। এজন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসহ প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য ভিভিআইপি ব্যক্তিবর্গের নিরাপত্তা ও নির্বিঘ্নে যাতায়াত নিশ্চিত করতে ব্যাবস্থা নেওয়া হয়েছে।
মেট্রোরেল পুলিশ (এমআরপি) গঠনের বিষয়ে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, মেট্রোরেল একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মেট্রোরেলের নিরাপত্তার জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ হতে বিশেষ একটি ইউনিট গঠনের প্রস্তাব মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হয়েছে। প্রস্তাবটি চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। এরআগ পর্যন্ত ডিএমপি পুলিশ মেট্রোরেলের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এ কে এম হাফিজ আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. আসাদুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, যুগ্ম ও উপ-পুলিশ কমিশনারগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।