ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং উপকূল পার হওয়ার সময় চট্টগ্রাম, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, ঝালকাঠি, নোয়াখালী, ফেনীর অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলোতে স্বাভাবিক জোয়ার সীমার তুলনায় পাঁচ থেকে আট ফুট উঁচু জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অধিদফতর।
ঘূর্ণিঝড়টি সোমবার গভীর রাতে আঘাত হানলেও সন্ধ্যার পর থেকে জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অধিদফতর।
আবহাওয়ার তথ্য মতে , ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আগমনের সাথে যুক্ত হয়েছে আমবস্যার ভরা কটাল। ভরা কটাল অমাবস্যা ও পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবী, চাঁদ ও সূর্য একই সরল রেখায় অবস্থান করলে, চন্দ্র ও সূর্যের মিলিত বলের প্রবল আকর্ষণে যে তীব্র জোয়ারের সৃষ্টি হয়, তাকে তেজ কটাল বা ভরা কটাল বা ভরা জোয়ার বলে।
বরিশালের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৫ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্ব্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৭৫ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সাগর প্রচণ্ড উত্তাল রয়েছে।
ইউডি