‘জীবনের গভীর উপলব্ধি ধরা দিয়েছে রুমি চৌধুরীর কবিতায়, আশা ও বেদনায়, স্মৃতিকাতরতায়। সাবলীল শব্দচয়নে তিনি তুলে এনেছেন প্রেম-বিরহ ও সামাজিক ঘটনাপ্রবাহ, বুদ্ধির ঔজ্জ্বল্যে। তাঁর কবিতা গীতিময়তায় ঋদ্ধ।’ ২৩ নভেম্বর, শনিবার, চট্টগ্রাম শহরের কদম মোবারকস্থ নারীকণ্ঠ পত্রিকা-আয়োজিত কবি রুমি চৌধুরীর মখমলি গোধূলি কাব্যের আলোচনা-অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচকের বক্তব্যে এ-কথা বলেন নারীকণ্ঠ-র প্রধান সম্পাদক, সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ তহুরীন সবুর ডালিয়া।
চন্দ্রবিন্দু-প্রকাশিত মখমলি গোধূলি কাব্য-সম্পর্কে অধ্যাপক সালমা রহমান তাঁর আলোচনায় বলেন, ‘মখমলি গোধূলি বইটি পাঠককে টেনে রাখবে। বিষয়বস্তুর ভিন্নতা এটিকে আরও সমৃদ্ধ করেছে। আধুনিক কবিতার সকল বৈশিষ্ট্য এতে লক্ষ করা যায়।’
নারীকণ্ঠ-র সম্পাদক ও প্রকাশক শাহরিয়ার ফারজানার সভাপতিত্বে ও গল্পকার আহমেদ মনসুরের উপস্থাপনায় আয়োজিত এ-অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য উপস্থাপন করেন বিচিত্রা সেন, সাহানা আখতার বীথি, আক্তার বানু ফ্যান্সী ও শর্মিষ্ঠা চৌধুরী।
কবি রুমি চৌধুরী তাঁর অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘সামাজিক দায়বদ্ধতা ও মনের আনন্দের জন্য লেখালেখি করি। আজ আমি অনেক খুশি হয়েছি। নারীকণ্ঠ-কে অশেষ ধন্যবাদ আমার বইটি নিয়ে এরকম একটি সুন্দর অনুষ্ঠানের আয়োজন করার জন্য।’
আলোচনা-অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন নারীকণ্ঠ পত্রিকার উপদেষ্টা ও সদস্য মণিদীপা দাশ, মহুয়া চৌধুরী, কানিজ ফাতেমা লিমা, নারীকণ্ঠ স্বপ্নডানা-র সদস্য তৃষা দে প্রমুখ।
নারীকণ্ঠ’র আয়োজনে কবি রুমি চৌধুরীর মখমলি গোধূলি কাব্যের আলোচনা অনুষ্ঠান
অনলাইন ডেস্ক