সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
spot_img

সফল নারী উদ্যোক্তা ও ফ্যাশন ডিজাইনার কবি সুলতানা নুরজাহান রোজি

সাক্ষাতকার গ্রহণ : লিপি বড়ুয়া

বহুমাত্রিক গুণে গুণান্বিত উজ্জ্বল প্রতিভাবান মহীয়সী নারী বিশিষ্ট লেখক সংগঠক নারী উদ্যোক্তা প্রাবন্ধিক গীতিকার কবি ফ্যাশন ডিজাইনার সুলতানা নুরজাহান রোজী এর সাথে অন্তরঙ্গ আলাপে মিলিত হয়েছিলাম স্লোগান সৃজনে আনন্দে নারী বিভাগ থেকে।
উদার মনের মানুষ সুলতানা নুরজাহান রোজি বেশ আন্তরিকভাবে তুলে ধরেছেন তাঁর জীবনে এতটুকু আসার গল্প এবং আজকের নারীদের এগিয়ে যাওয়ার বিভিন্ন দিক নিয়ে। তারই চুম্বক অংশ তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
সুলতানা নুরজাহান রোজীর জন্ম হাটহাজারী উপজেলা ফতেপুর গ্রামে।
তাঁর বাবা মরহুম ফয়েজ উল্লাহ মিয়া একজন বিশিষ্ট আয়কর উপদেষ্টা শিক্ষা অনুরাগী ও সমাজ সেবক।
মা মরহুম নুর নাহার মমতাময়ী আদর্শ সুগৃহিণী। ৬ ভাই ২বোন তিনি বাবা মায়ের ৭ম সন্তান।
স্বামী মোঃ দিদারুল আলম চৌধুরী একজন গুণী মানুষ সফল ব্যবসায়ী ও আদর্শ স্বামী। চার সন্তান ও দুই বৌমা নিয়ে তাঁর সুখময় পরিবার। তিনি অপর্ণা চরণ থেকে এস এস সি ও মহিলা কলেজ থেকে এইচএসসি স্নাতক ও এমবিএ সম্পূর্ণ করেন। এছাড়া ওঘঋউ থেকে ফ্যাশন ডিজাইনের উপর লেখা পড়া শেষ করেছেন।
তাঁর প্রতিভার প্রকাশ ঘটে বিভিন্ন সেক্টরে। তিনি ১৯৯৪ সাল থেকে সম্মানের সাথে কাজ করে যাচ্ছেন ফুড ও পোশাক শিল্পে। বর্তমানে এগ্রো নিয়ে কাজ করছেন। মেধা ও মননে সাহিত্য জগতে বিচরণ করে যাচ্ছেন সৃষ্টি সুখের উল্লাসে তিনি তাঁর সৃষ্টিশীল কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ দেশে ও বিদেশে অনেক এওয়ার্ড লাভ করেন।
তিনি অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্য ও সামাজিক সংগঠন এর সাথে দেশে ও বিদেশে সক্রিয় ভাবে আছেন। তিনি পরিচালক হিসেবে আছেন চট্টগ্রাম পলি হসপিটাল, পরিচালক ফয়েজ নুর নাহার মেমোরিয়াল হসপিটাল, চেয়ারম্যান ফয়েজ নুর নাহার ফাউন্ডেশন। ওমেন কোপারেটিভ সোসাইটির পরিচালক। চট্টগ্রাম রেসিডেনসিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ পরিচালক। চট্টগ্রাম সাউথ এশিয়ান স্কুল এন্ড কলেজ পরিচালক। অর্কিড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল পরিচালক। ভাইস প্রেসিডেন্ট চট্টগ্রাম ওমেন চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।তিনি আজীবন সদস্য চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল, ডাইবেটিস হাসপাতালে, রোগী কল্যাণ সমিতি,মেম্বার মহিলা সমিতি। আজীবন সদস্য চট্টগ্রাম লেডিস ক্লাব। পরিচালক চট্টগ্রাম একাডেমি। আজীবন সদস্য রাইটার্স ক্লাব।পরিচালক হাটখোলা।ইসি মেম্বার সি ডি সি ও,সি এস ডি ইসি মেম্বার ডিজাইনার্স ফোরাম,চার্টার্ড প্রেসিডেন্ট ইনার হুইল ক্লাব অফ অনন্যা ডিসটিক -৩৪৫ বাংলাদেশ চার্টার্ড প্রেসিডেন্ট লায়ন্স ক্লাব অফ এমিয়েবেল রোজ গার্ডেন বাংলাদেশ।
মেম্বার জোনটা ইন্টারন্যাসনাল ক্লাব, মেম্বার দ্যা ফেডারেশন অফ বাংলাদেশ চেম্বারস অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।
আপনি একজন লেখক, সংগঠক এবং একজন সফল নারী উদ্যোক্তা, জানতে চাই কোন প্ল্যাটফর্মে আপনি বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন?- আমি একজন মানুষ,একজন মা, একজন স্ত্রী, এখানেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
তবে আমি যেহেতু কাজ করি সেই মূল্যবোধ থেকে একজন নারী উদ্যোক্তা ও ফ্যাশন ডিজাইনার হিসাবে বলতে বেশি ভালো লাগে। উদোক্তা হিসেবে আজকের নারীরা কতটুকু সফল?
তাদের এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কি তেমন কোনো প্রতিবন্ধকতা রয়েছে? এমন পশ্নের উত্তরে বলেন-
খুব কঠিন প্রশ্ন উত্তর কতটুকু দিতে পারবো জানি না বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমরা নারী পুরুষ ছেলে মেয়ে উভয়েই পিছিয়ে নেই।
সবাই নিজস্ব স্থান থেকে নিজেকে তৈরি করার জন্য দক্ষতা অর্জনে নিজের উদ্যোগে পরিশ্রম করছে প্রত্যাশিত চূড়ায় পৌঁছানোর লক্ষ্যে।তবে আজকের দিনে যতটুকু সহজ উপায়ে সহজ ভাবে সবাই সবকিছু হাতের মুঠোয় বা নাগালে পাচ্ছে আমাদের সময় এতটা সহজ ছিল না।প্রতিটা কাজে ছিল প্রতিবন্ধকতা চলার পথ ছিল অসমতল।আজকের সময় আর সেই সময় দিন রাতের মতো ব্যবধান রয়েছে। তবুও আমরা পরিবারের খেয়াল রেখে সবার ভালো মন্দ চিন্তা করে তারপর সবটুকু করার চেষ্টা করেছি।বলতে পারেন আমরা অনেক ত্যাগ, সমঝোতা,সুন্দর পরিবেশ বজায় রেখে অর্জন করেছি আজকের সফলতা।আমাদের বর্তমান উদ্যোক্তাদের ধৈর্য খুব কম অল্প সময়ে অল্প পরিশ্রমে অধিক পরিমাণে লাভবান হতে চাই। কোনো কাজে বাধা আসলে অস্তির হয়ে সেই সাধনা থেকে সরে যাই। আবার কিছু কিছু উদ্যোক্তা না বুঝেই কাজে অগ্রসর হয় ।
মনে রাখতে হবে আমি যে কাজ করতে যাবো সেই কাজ সম্পর্কে সাধারণ ধারণাটুকু থাকতে হবে এবং কতটা ভার নেওয়া যাবে সেটা সঠিক চিন্তা ভাবনা করতে হবে। অল্পতে বিনা পরিশ্রম সফলতা পেতে হলে টিকে থাকাটা কষ্টকর।প্রথম মূলধন হলো সঠিক চিন্তা,সাহস, ইচ্ছা শক্তি,প্রাথমিক ধারণা।
এখন তো হাতে কলমে শিক্ষার চেয়ে ইন্টারনেট থেকে অনেক হেল্প পাচ্ছেন অতি সহজে সব জানতে পারছেন, শিখতে পারছেন । তবে সেই জানা আর শেখা কতটুকু শুদ্ধ সঠিক পদ্ধতিত অবলম্বন করে দিকনির্দেশনা পাচ্ছেন একমাত্র তারাই জানেন।প্রতিবন্ধকতা অবশ্যই আসে এবং আছে ।
যেমন কোন লোন নিতে হলে প্রতিবন্ধকতায় পড়তে হয়,যেমন একটা শোরুম নিতে গেলে ট্রেড লাইসেন্স,ভ্যাট, টিন ইত্যাদি করতে গেলে ঝামেলা পোহাতে হয়। আবার পারিবারিক সামাজিক নানাবিধ প্রতিবন্ধকতা তো রয়েছেই। এই প্রতিবন্ধকতাগুলো কাটিয়ে নির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির রেখে এগিয়ে যেতে হবে।
একজন উদ্যোক্তাকে কোন কাজ করতে হলে সাধনা, পরিশ্রম,প্রচেষ্টা,সততা ,সময়ের মূল্য সুন্দর চিন্তা চেতনা বোধ ও যত্নবান হতে হয়।
এই পর্যন্ত আপনার উল্লেখযোগ্য পুরস্কারগুলো কি কি? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি সহাস্যে বলেন –
মানুষের ভালোবাসা সবচেয়ে বড় পুরস্কার। তবুও ভালো কাজের স্বরুপ পুরস্কার আমাকে ভালো কাজ করার ক্ষেত্রে অনুপ্রাণিত করেছে।
তার মধ্যে অন্যতম:দেশের কাগজ বিজনেস এওয়ার্ড ২০০৫, আউট সটেনডিবিজনেস এওয়ার্ড ২০০৭,
বাংলাদেশ ওমেন ইনটারপেনার বিজনেস এওয়ার্ড ২০০৮, ১০০ ওমেন ইনটারপেনার এওয়ার্ড বাংলাদেশ ২০০৫, মোস্ট ডাইনামিক ওমেন এওয়ার্ড ২০১০, ফোকাস বাংলা এওয়ার্ড ২০০৭, বিশ্ব নারী উদ্যোক্তা গোল্ড, এওয়ার্ড ২০০৭, প্রথম আলো ঈদ ফ্যাশন এওয়ার্ড ২০০৫- ২০১১, সেরাদের সেরা ডিজাইনার এওয়ার্ড।
চট্টগ্রাম টপ টেন ওমেন ইনটারপেনার এওয়ার্ড ২০০৯, অর্থ কন্ঠ বিজনেস এওয়ার্ড, ২০০৯ স্বাধীনতা দিবস শ্রেষ্ঠ পোশাক ম্যাকার এওয়ার্ড ২০১০, অন্যদিন ফ্যাশন এওয়ার্ড ২০০৭ থেকে ২০১১, আনন্দ ভুবন এওয়ার্ড ২০১০,ঝগঊ বিজনেস এওয়ার্ড ২০০৯, ওমেন ডেপলাব মেন্ট এওয়ার্ড (ওহফরধ) ২০১০, ইন্টারন্যাশনাল
ওডঊঈএওয়ার্ড ভূষিত হন (ঝঢ়ধরহ ইধৎপবষড়হধ) ২০১২, ওয়াল্ড কোয়ালিটি ইন্টারন্যাশনাল স্টার এওয়ার্ড (চধৎরং) ২০১৩, গৌরাঙ্গ মোহন কোয়ালিটি প্রোডাক্ট এওয়ার্ড (উবষযর) ২০১০, ঢাকা ফ্যাশন, উইক বেষ্ট ডিজাইনার এওয়ার্ড ২০১২, জাতীয় এস এম ই শিল্প উদ্যোক্তা এওয়ার্ড ২০১৬, পরিবারে নারীদের শ্রমকে কতটুকু মূল্যায়ন করা হয়? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন – একটা পরিবারে একজন নারীর ভূমিকা অপরিসীম । একটা ঘরের ফিলার বলা যেতে পারে।ঘরে বাইরে সবখানে সমানতালে কাজ করে যায় দায়িত্ব পালন করেন পরিবারের প্রত্যেকের জন্য ভালো চিন্তা ভাবনার মাঝে অবিচল। সবার খেয়াল রাখতে গিয়ে যতœ নিতে গিয়ে নিজের প্রতি যত্নহীন হয়ে যায়।


মেয়ে মানুষ বলে সবকিছু কম জানে কম বুঝে এই ধরনের প্রবাদ জুড়ে দেওয়া হয় সন্মান ও মূল্যায়নের ক্ষেত্রে একটু টানপোড়েন হয়। মেয়েরা বাহিরে কাজ করা চব্বিশের কোঠায় এসেও সেটাকে খুব কম মানুষই পছন্দ করেন মেয়ে মানেই ঘর সামলানো রান্না করা বাচ্চাদের পরিচর্যা করা কিছু শ্রেণীর মানুষের মধ্যে এখনো সংকীর্ণতা বিরাজ করছে যদিও বা আমরা শিক্ষিত বলি আধুনিক বলি এখনো কিন্তু বুদ্ধিদীপ্ত বিবেচনায় ও বিবেক বোধে সুশিক্ষিত হয়ে উঠি নি । সুন্দর সাবলীল দৃষ্টিকোণের ঘাটতি দেখা যায় এখনো সমাজে।
বর্তমানে নারীরা বিয়ে করার চেয়েও নিজেকে তৈরি করা প্রতিষ্ঠিত করা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। এ বিষয়টা আপনি কিভাবে দেখছেন? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন,বিয়ে করা ও প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই দু’টো কথা সম্পূর্ন আলাদা সত্ত¡া আলাদা বিষয়।
আগে নিজেকে তৈরি করার গুরুত্ব অনেক টুকু বেশি।বাল্য বিবাহ একটা নারীর ও সমাজের অভিশাপ।নিজের পরিচয় আত্ম সম্মান তৈরি করতে হলে লেখাপড়া শিখে মানবিক মানুষ হওয়া খুব জরুরী পরিণয়ের পরে মেয়েরা নিজেদের তৈরি করা সহজতর হয়ে উঠে না ।
নিজে শিক্ষিত হওয়া, চাকরি করা, বিজনেস করা, উদ্যোক্তা নিজের পরিচয় তৈরি হয় নিজের অর্জন।
বিয়েটাও একটা মানুষের জীবনে সৌন্দর্য ,দায়িত্ব পালন করার দলিল।
আসলে ইদানিং বিয়েটাকে জটিল করে তুলেছে কাবিন নামা নিয়ে একটা বাণিজ্য হয়।
আবার বিজ্ঞান প্রযুক্তির কারণে না দেখে একে অপরকে শুধুমাত্র কথা বলে বিয়ের পিঁড়িতে বসে যায়। তার আর এস, বি এস কি দেখে না। ফলে ডিভোর্সের হার ও বেশি । সম্মান বিশ্বাস ঠুনকো থাকে।
তাই নিজেকে তৈরি করে নিজের দায়িত্ব নিজে নিতে পারা অনেক বড় ।
গীতিকার হিসেবেও আপনাকে আমরা দারুণভাবে কাজ করতে দেখি। আপনি বিষয়টি কিভাবে উপভোগ করেন? এ কথার জবাবে তিনি বলেন, আমি তো নিজেকে কখনো কবি, লেখক, গীতিকার কোনটাই মনে করি না আমি আজো শিখছি সকল গুণীজনদের থেকে আমি শুধু আমার মনের ভাবপ্রকাশ করছি কাগজ কলমের আঁচড়ে।
আমি খুব কাজ পাগল মানুষ কাজের মাঝে নিজেকে নতুন করে তৈরি করি। প্রকাশ করি ভাঙি এক একটা উদ্যোগে নিজেকে অর্জন করি।
আমি কাজকে ভীষণ ভালোবাসি কোন কাজ ছোট নয় সব কাজ কে আমি সন্মান করি।
সংগঠন করতে গিয়ে আপনার কি কখনো মনে হয়েছে এ ক্ষেত্রে নারীদের আরো একটু পেশাদারিত্ব মনোভাব তৈরি হওয়া উচিত?এমন প্রশ্নের উত্তরে জানান –
নারীরা সব সময় সহজ সরল মনোভাব নিয়ে চলে।সবকিছু দায়িত্ব নিয়েই করতে ভালোবাসেন এবং পারেন। নারীদের দক্ষতা বুদ্ধিমত্তা,সততা অনেক গুণ বেশি। পেশাদারিত্ব মনোভাব পোষণ করা ও তৈরি করা কিছু টা প্রয়োজন বটে।
এই পথচলায় আপনার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কি? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি কাজ করছি ১৯৯৪ সাল থেকে আজঅব্দি সম্মানের সাথে আছি আজীবন থাকতে চাই। অনেক সামাজিক সংগঠনের সাথে আছি মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারলেই তৃপ্তি পাই। ভালোলাগা থেকে কাজ করি।
যে কোন কাজের স্বীকৃতি পেলে আমরা সবাই খুশি হই কাজের অগ্রগতি ও দায়িত্ব বেড়ে যায়।
আমার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি আপনাদের সবার ভালোবাসা ও দোয়া সম্মান বিশ্বাস।
আমি চাই সকল নারীদের সমাজে একটি সম্মানজনক অবস্থান তৈরি হোক।

এই বিভাগের সব খবর

এস আলমের হাজার বিঘা জমি জব্দের আদেশ

আলোচিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম (এস আলম) ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের নামে থাকা এক হাজার ১৪ বিঘা জমি জব্দের নির্দেশ...

পুতুলের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আদেশ

রাজধানীর পূর্বাচলে দশ কাঠার প্লট জালিয়াতির ঘটনায় দুদকের দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেফতারি পরোয়ানা...

কক্সবাজারের ইনানীতে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী

জনকল্যাণমূলক ও সামাজিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কক্সবাজার জেলাধীন উখিয়া উপজেলার ইনানী নৌ কন্টিনজেন্ট এলাকায় দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেছে বাংলাদেশ...

সর্বশেষ

এস আলমের হাজার বিঘা জমি জব্দের আদেশ

আলোচিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম...

পুতুলের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আদেশ

রাজধানীর পূর্বাচলে দশ কাঠার প্লট জালিয়াতির ঘটনায় দুদকের দায়ের...

কক্সবাজারের ইনানীতে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী

জনকল্যাণমূলক ও সামাজিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কক্সবাজার জেলাধীন উখিয়া...

সেপ্টেম্বরে আন্তঃধর্মীয় সংলাপ আয়োজন করবে বাংলাদেশ ক্যাথলিক চার্চ

চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে দেশে একটি আন্তঃধর্মীয় সংলাপ আয়োজন করবে...

চট্টগ্রামে হত্যা, ধর্ষণ ও দস্যুতা মামলার ৪ পলাতক আসামি গ্রেফতার

চট্টগ্রামে র‌্যাব-৭ এর অভিযানে হত্যা, ধর্ষণ এবং দস্যুতা মামলার...

ইয়াবা মামলায় কাভার্ডভ্যান চালকের যাবজ্জীবন

চট্টগ্রাম নগরের কোতোয়ালি থানার ছয় বছর আগের ইয়াবা উদ্ধারের...