প্রত্যেক ধর্মের প্রত্যেক জাতীর এক একটি বড় ধর্মীয় উৎসব ও নির্দিষ্ট দিন রয়েছে। যে দিন সকলে মিলে আনন্দ উৎসব করে থাকে। পবিত্র কোরআন শরীফেও বিভিন্ন জাতীর ঈদ উৎসবের বর্ণনা রয়েছে। হযরত ইব্রাহীম(আঃ) এর সম্প্রাদয়ে আবাল বৃদ্ধা বণিতা সবাই মিলে একটি উন্মুক্ত প্রান্তরে আনন্দ উৎসব করতো। একবার তারা এতে হযরত ইব্রাহীম(আঃ) কেও আহবান জানালোন। অতঃপর তিনি তারকাজির প্রতি একবার থাকালেন এবং বললেন আমি অসু¯’। পরে তারা তার প্রতি পিঠ ফিরিয়ে চলে গেল। (সূরা আসসাফফাত ৮৮-৯০)। হযরতে মুসা(আঃ) এ সম্প্রাদয়ের মাঝেও নির্ধারিত দিনে ঈদ উৎসব পালন হতো। মুসা(আঃ) যখন তাঁর রিসালতের দাওয়াত নিয়ে ফেরাউনের প্রাসাদে উপ¯ি’ত হলেন। তখন ফেরাউন বলল হে মুসা তুমি কি আমাদের নিকট এসেছ তোমার জাদু দ্বারা আমাদেরকে দেশ থেকে বের করে দিতে। আমরাও অবশ্যই তোমার মতো জাদু উপস্থিত করবো। সুতারাং আমাদের ও তোমার মধ্যে এমন একটি স্থান ও সময় নির্ধারন করো যার ব্যতিক্রম তুমিও করবেনা আমরাও করবনা। মুসা (আঃ) বললেন, তোমাদের নির্ধারিত সময় উৎসবের দিন এবং যে দিন পূর্বাহ্নে জনগণকে সমবেত করা হবে। সূরা ত্বোয়াহা (-৫৭-৫৯)। হযরত ঈসা(আঃ) এর সময় তাঁর স¤প্রাদযের উৎসবের দিন আকাশ হতে খাদ্য ভরা খাঞ্চা নাজিল করা হয়েছিল। ৬২২ খ্রিষ্ঠাব্দে রবিউল আউয়াল মাসে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ(দঃ) মদীনা শরীফে হিযরত করে দেখতে পান যে মদিনা শরীফের জনগন পারস্যের নওরোজ ও মিহিরিজান উৎসবের অনুকরনে নিছক আমোদ পূর্তি ও অশ্লিলতার মাধ্যমে দুটি উৎসব পালন করছে। এ উৎসবদ্বয় ধনীদের জন্য ছয়দিন পালনের রীতি থাকলেও গরীবদের জন্য তা ছিল মাত্র একদিন। ধনী গরিবের কৃত্রিম এ পার্থক্য দেখে রাসুল(দঃ) ব্যথিত হয়। তখন তিনি তাদের কাছে জানতে চান তোমরা যে এ দুটি দিন পালন করো কিসের জন্য। তারা বললো আনন্দ পূর্তির জন্য। একথা শুনে নবী করিম(দঃ) বললেন,এ দুটি দিনের পরিবর্তে আল্লাহতালা সর্বোত্তম দুটি দিন দান করেছেন। ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতর। সে থেকে এ দুটি উৎসব পালন করে আসছে। এবং মুসলমানদের বড় ধর্মীয় উৎসব হলো পবিত্র ঈদুল ফিতর। মুসলমানগন রমজান শরীফের কঠোর সাধনার পুরস্কার স্বরুফ দশম হিজরীর পহেলা সাওয়াল থেকে প্রতি বছর ঈদ উৎসব উদযাপিত হয়ে আসছে। হযরত আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ(দঃ) বলেছেন,ঈদের দিন আল্লাহতালা ফেরেস্তাদের সম্মূখে গর্ব করে বলেন,হে আমার ফেরেস্তাগণ সেই শ্রমিকের পুরস্কার কি যে তার কর্তব্য পূরন করেছে। তখন ফেরেস্তাগণ বলেন,হে আমাদের রব তার পুরস্কার তাকে পুরোপুরিভাবে এর প্রতিদান দেওয়া। এবার আল্লাহ বলেন হে ফেরস্তাগণ আমার বান্দারা তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করেছে। এরপর তারা উচ্চস্বরে তকবীর দিতে দিতে ঈদগাহে রওনা হয়েছে। আমার সম্মান,আমার মর্যদা ও আমার বিশালতার কসম। আমি তাদের ডাকে অবশ্যই সাড়া দেব। অতঃপর তিনি ঘোষনা করেন আমি তোমাদের ক্ষমা করে দিলাম এবং পাপগুলো পুণ্যদ্বারা বদলে দিলাম। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউস(রাঃ) বর্ণনা করেন,মহানী(দঃ) বলেছেন,পবিত্র রমজান মাসের শুরু থেকে লায়লাতুল কদর পর্যন্ত প্রতি মুহুর্তে ষাট হাজার দোযখগামী লোকক মুক্ত করে দেন। লায়লাতুল কদর পর্যন্ত যে সংখ্যক লোককে দোযখের আগুন থেকে মুক্তি দেওয়া হয় কেবল লায়লাতুল কদর রাতে সমসংখ্যক লোককে দোযখের আগুন থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। রমজান মাসের শুরু থেকে লায়লাতুল কদর পর্যন্ত এবং লায়লাতুল কদর রাতে যে সংখ্যক ব্যক্তিকে মুক্তি দেওয়া হয় উভয় স্যংার সম সংখ্যাক লোক ঈদুল ফিতরের দিন মুক্তি দেওয়া হয়। ঈদুল ফিতরের রাত অত্যান্ত ফজিলত ময়। রাসুলে করিম যে পাঁচটি রাতে ইবাদত করলে কলব জিন্দ হওয়ার কথা বলেছেন এবং জন্য জান্নাত ওয়াজিব হওয়ার ঘোষনা দিয়েছেন। তৎমধ্যে ঈদুল ফিতরের রাত একটি। রাসুলে পাক (দঃ) আরো ইরশাদ করেন যে ব্যক্তি ঈদের রাতে সওয়াবের নিয়তে ইবাদত বন্দেগী করে,তার অন্তর সে দিনও মরবে না যেই দিন অন্য লোকের অন্তর মরে যাবে। অর্থাৎ কেয়ামতের দিন। সুতরাং ঈদুল ফিতর যে কত মহান ফজিলতময় ও গৌরবান্বিত তা সহজে বুঝা যায়। ঈদুল ফিতরের ধর্মীয় গুরত্বের পাশাপাশি সামাজিক অর্থনৈতিক বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। রয়েছে যাকাত ফিতরা প্রদানের মাধ্যমে ধনী গরিবের ব্যবধান কমানো ও গরিবরা যাতে ধনীদের মতো আনন্দ লাভের সুযোগ পাই তার বিশেষ তাগিদ। ঈদুল ফিতরের বাঁকা চাঁদ দেখার পূর্বে থেকেই প্রস্তুতি নেয়া মুসলমানগন। পবিত্র ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে প্রায় সব রকম ব্যবসা জমে উঠে। কেনাকাটা,ঘর বাড়ি সাজানো সহ সবমিলিয়ে অন্যরকম পরিবেশের সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে ছোটদের থাকে বাড়তি আনন্দ। নতুন জামা কাপড় বন্ধু বান্ধবদের দেখানো,ঈদের দিন কি করবে,কোথায় বেড়াতে যাবে,কার কাছ থেকে সেলামী গ্রহণ করবে ইত্যাদি। তবে বর্তমান ধনী গরীবের ঈদ আনন্দে পার্থক্যও দেখা যায়। ধনীদের মধ্যে অনেকে কয়েক জোড়াকাপড় চোপড় নেয়। ঈদ উৎসব পালনের জন্য থাকে বিলাসিতাময় অতিরিক্ত নানা আয়োজন। অপরদিকে পাশে এমন গরিব রয়েছে এক জোড়া কাপড়ও নিতে পারছেনা। তাছাড়া খাদ্য দ্রব্যাদির তেমন আয়োজনও নেই। আমাদেরকে এ ব্যাপারে দৃষ্টি রাখতে হবে যাতে ধনী গরিব সকলে এ আনন্দ সমানভাবে উপভোগ করতে পারে। একদা মহানবী(দঃ) ঈদের নামাজ শেষে তাঁর ঘরে ফিরছিলেন। পথে একজন বালক বসে বসে কাঁদছিল। মহানবী (দঃ) স্নেহ সহকারে মাথায় হাত বুলিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন,তুমি কাঁদছ কেন। বালকটি উত্তর দিল আমার বাবা যুদ্ধে মারা গেছেন। আমার মাও মারা গেছেন। আমি অসহায়। মহানবী(দঃ) ছেলেটিকে শান্তনা দিলেন। মহানবী(দঃ) ছেলেটিকে ঘরে নিয়ে গেলেন। হযরত আয়শা(রাঃ) কে বললেন,ছেলেটিকে তোমার জন্য নিয়ে এসেছি। মা আয়শা ছেলেটিকে কোলে তুলে নিলেন। তাকে নিজ হাতে গোসল করালেন,নতুন জামা কাপড় পরালেন এবং পরম আদরে খাওয়ালেন। মহানবী(দঃ) এর আদরের কন্যা মা ফাতেমা(রাঃ) ও ছেলেটিকি সীমাহীন আদর যন্ত করলেন। গরিব অসহায় এতিমদের প্রতিও আমাদের এ রকম আচারন হওয়া দরকার। তাছাড়া ধনী গরীবের এ ব্যবধান ঘুচাতে কোরআন হাদীসে বিশেষ তাগিদ রয়েছে। অথচ আমাদের দেশে দেখা য়ায় অনেকে যাকাত প্রদান করে লোক দেখানো। দীর্ঘ লাইনে দাড় করিয়ে পাঁচ দশ টাকা হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয়। তা কোনভাবে কাম্য নয়। এমন যাকাত প্রদান করা হোক যাতে ঐ গরিব স্বাবলম্বী হতে পারে। সে তার দুঃখ ঘোচাতে পারে। ঈদের চাঁদ দেখা অন্যরকম আনন্দ। বিশেষ করে ছোট ছেলে মেয়েরা এদিক ওদিক দৌড়তে থাকে চাঁদ দেখার জন্য। চাঁদ দেখা গেলে আরতো কথা নেই খুশির চিৎকার চাঁদ উঠেছে চাঁদ উঠেছে বলে। রেড়ি টিভি বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ও এলাকার মসজিদ মাদ্রাসার মাইকের মাধ্যমে চাঁদ দেখার খবর প্রচার করা হয়। ওমন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ/তুই আপনার আজ বিলিয়ে দেয় শোন আসমানী তাগিদ/তোর সোনা দানা বালা খানা সব রাহে লিল্লাহ/দেয় যাকাত মুর্দা মুসলিমের আজ ভাঙ্গাইতে নিদ। আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের রচিত এ গানটি চারদিক থেকে বেজে উঠে। মোবাইলে,ফেইসবুক,টুইটর,ওয়াটসঅফ সহ বিভিন্ন মাধ্যমে এস এম এস ও ঈদের শুভেচ্ছা জানানো এক অপরকে। ঈদের সকলে খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে গোসল করে নতুন জামা কাপড় পরিধান করে গায়ে সুগন্ধি মেখে একে অপরকে ডেকে সকলে দলবদ্ধ হয়ে ঈদগাহে গিয়ে নামজ আদায় করে। ধনী গরিব,বড় ছোট সকলে এক কাতারে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নামাজ আদায় শেষে পরস্পর কোলাকুলি করে। পরে মা বা মোরব্বিদের সালাম করে পাড়া প্রতিবিশি আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে বেড়াতে যায়,বড়রা ছোটদের ঈদ বখশিস প্রদান করে। ঘরে ঘরে আয়োজন হয় রকমারী খাবারের। সবমিলিয়ে অন্যরকম আনন্দঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। তাছাড়া ভ্রাতৃত্ব ও সাম্য বন্ধন দৃঢ়তার মহা চিত্র ফুটে উঠে ঈদে। বছর ঘুরে আমাদের দ্বার প্রান্তে এসেছে সে আনন্দ খুশির মহান পবিত্র ঈদুল ফিতর। মুসলমানদের বড় ধর্মীয় উৎসব। ঈদ মানে আনন্দ,ঈদ মানে খুশি। আর এ আনন্দ খুশি কিছু সময়ের জন্য হলেও সকলে ভাগ করে নেয় ভেদাভেদহীন। সকলেই আনন্দ খুশিতে মাতোয়ার হয়। এ আনন্দ খুশি আমরা কতটুকু উপভোগ করতে পারব তা বরাবরই অনিশ্চিত। ধর্মীয় লেবাসধারী বিভ্রান্ত সৃষ্টিকারী,জঙ্গিবাদ,সন্ত্রাস ও\পেতে থাকা সকল কুচক্রকারী মানুষরুপি হিংস্র হায়নার ভয়াল থাবা পড়বে হয়ত এ ঈদের সময়ও বিশ্বের কোন প্রান্তে অসহায় মানুষের উপর। এমনি দৃশ্য হয়ত আমরা দেখব বুলেট বোমার আঘাতে ছোট ছোট অবুঝ শিশুর রক্ত ঝরে পড়ছে। সিরিয়া,লিবিয়া,আফগানিস্তান,পাকিস্তান,ইসরাইল,ইরাক,ইরানের মতো মুসলমান রাষ্ট্রে আজ তারই প্রমান। যেখানে প্রতিনিয়ত সাধারন মানুষ হচ্ছে নির্যাতিত। ভয়ংকর জঙ্গি গোষ্টির বোমা নিক্ষেপে ঝরে পড়ছে তাজা প্রাণ ও সবকিছু হচ্ছে লন্ডভন্ড। শুশু তা নয় ঘোষ গ্রহণকারী,কালোবাজারী,দুর্ণীতিবাজ,মানব পাচারকারী,মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রনকারী,নারী নির্যাতনকারী,পরিবেশ ধবংসকারীরা আজ যেন এ সমাজ,রাষ্ট্র,বিশ্ব ধবংস করার প্রত্যয়ে প্রতিযোগীতাই লিপ্ত। তারা প্রতিনিয়তই অংকন করছে তাদের কুচক্র চিত্র। তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার এখনি সময়। তাদের শিখড় সমূলে নির্মুল করা না গেলে সামনে আমাদের আরো ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে। বিবেকের কাটগড়ায় একদিন না একদিন নিজেদের আসামী হিসেবে দাঁড়াতে হবে। হয়ত জবাবদিহি করতে হবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে। আসুন আমরা আগামী প্রজন্মের জন্য সাম্য,শান্তি,নিরাপত্তাময় বসবাস যোগ্য একটি পৃথিবী গড়ে তুলি। ক্ষনিকের জন্য নয় এ ঈদের আনন্দ ধারায় প্রতিনিয়ত উদ্ভাসিত হোক বিশ্বের সকল জাতী। নিত্য আনন্দ ঢেউ তরঙ্গে সারাটিবছর সকল মানব জীবনাঙ্গন প্লাবিত হোক এ খুশি নদীর প্রবাহিত ধারায়। এ প্রত্যয়ে আমরা সকলে নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রচেষ্টা চালায় এবং সৃষ্টিকর্তার সকল সৃষ্টিকে ভালবেসে সৃষ্টির কল্যানে কাজ করি। শুধু নিজের সুখে খুশি নয় পরের সুখেও খুশি হয় সাম্য,শান্তি,সত্য প্রতিষ্ঠায় ভেদাভেদহীন ঐক্য হয়।
ঈদের আনন্দ ধারায় উদ্ভাসিত হোক বিশ্বের সকল জাতি
রফিক তালুকদার
এই বিভাগের সব খবর
ছাত্র-জনতার ওপর গুলি : চট্টগ্রামে যুবলীগ কর্মী বাদশা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্র-জনতার ওপর একে-৪৭ দিয়ে গুলির অভিযোগে যুবলীগকর্মী সোলায়মান বাদশাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
নোয়াখালী থেকে...
মূল সংস্কার উদ্যোগে বিশ্বব্যাংকের সহায়তার অঙ্গীকার
বহুপক্ষীয় ঋণদাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংকের একজন সফররত শীর্ষ কর্মকর্তা আজ বলেছেন, বিশ্বব্যাংক অন্তর্বর্তী সরকারের মূল অর্থনৈতিক সংস্কারের অংশ হতে প্রস্তুত।
বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রাইজার ঢাকার...
সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করার দাবিতে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড ঘেরাও
ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত (মাধ্যমিক) সব বিষয়ে সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করার দাবিতে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড ঘেরাও করে আন্দোলন করেছে শিক্ষার্থীরা।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে বিকেল...
সর্বশেষ
ছাত্র-জনতার ওপর গুলি : চট্টগ্রামে যুবলীগ কর্মী বাদশা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্র-জনতার...
মূল সংস্কার উদ্যোগে বিশ্বব্যাংকের সহায়তার অঙ্গীকার
বহুপক্ষীয় ঋণদাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংকের একজন সফররত শীর্ষ কর্মকর্তা আজ...
সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করার দাবিতে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড ঘেরাও
ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত (মাধ্যমিক) সব বিষয়ে সিলেবাস...
হেলিকপ্টারে করে চট্টগ্রামে আনা হলো ফজলে করিমকে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালানোর সময় আটক চট্টগ্রামের-৬...
ছেলের ফলাফল জালিয়াতি প্রমাণিত, চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সাবেক সচিব ওএসডি
নিজের ছেলের ফলাফল জালিয়াতি করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় চট্টগ্রাম...
বোয়ালখালীতে নবাগত অফিসার ইনচার্জ এর সাথে বোয়ালখালী প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের মতবিনিময়
বোয়ালখালী থানার নবাগত অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গোলাম সারোয়ার এর...