শনিবার (২৭ জানুয়ারি) সকালে আইসিইউ ওয়ার্ড উদ্বোধন করে ডা. সামন্ত লাল সেন নিজের অনুভূতি প্রকাশ করেন সাংবাদিকদের কাছে।
মন্ত্রী বলেন, ‘চমেকের ছাত্র হিসেবে এটি উদ্বোধন করতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি। মুমূর্ষু রোগীদের জীবন বাঁচাতে এই ইউনিট ভূমিকা রাখবে বলে আশা করি।’
এদিন স্বাস্থ্যমন্ত্রী চমেক হাসপাতালে স্থাপন হতে যাওয়া ১৫০ শয্যার বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের জন্য নির্ধারিত স্থান ঘুরে দেখেন।
এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘এই বার্ন ইউনিট নিয়ে অনেকদিন ধরে যুদ্ধ করে আসছি। আমি এই মেডিক্যাল কলেজের ছাত্র। আমার একটা স্বপ্ন-এখানে যেন একটা বার্ন ইউনিট হয়। আমরা কাজ মোটামুটি গুছিয়ে নিয়ে এসেছি। চাইনিজদের সঙ্গে সবসময় যোগাযোগ আছে। রোববার (২৮ জানুয়ারি) প্রি-একনেক মিটিংয়ে বার্ন ইউনিটের বিষয়টি তোলা হবে। এরপর ডিপিপি পাস হলেই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবো। সবাই সাহায্য করলে দ্রুত ১৫০ শয্যার বার্ন ইউনিটের কাজ শুরু হবে। পূর্ণাঙ্গ বার্ন ইউনিট হলে চট্টগ্রামে আগুনে পোড়া রোগীরা উন্নত চিকিৎসা পাবে। এ বার্ন ইউনিটে অত্যাধুনিক আইসিইউ, এইচডিইউ ও ওটি সুবিধা থাকবে।’
চমেক হাসপাতালে বিভিন্ন রোগ নির্ণয়ের যন্ত্রপাতি অচল থাকার বিষয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে হাসপাতাল পরিচালকের সঙ্গে কথা বলবো। সচিব-ডিজি আছেন, তারাও কথা বলবেন। কোথায় কি সমস্যা আছে-সেটা অবশ্যই দেখবো।’