ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আনন্দের বাজারের বিরুদ্ধে গ্রাহকের ৩১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
গ্রাহকের আনা রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি মোহাম্মদ শওকত আলী চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আজ এ আদেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রতি এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে বলে আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
২০২০ সালের জুলাই মাসে গুলশানের জব্বার টাওয়ারের ১৩ তলায় অফিস খুলে ব্যবসা শুরু করে আনন্দের বাজার। নির্ধারিত দামের চেয়ে ৩০-৪০ শতাংশ ছাড়ের প্রলোভন দেখিয়ে মোটরসাইকেল, মুঠোফোনসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করত তারা। শুরুতে ৩০ কর্মদিবসের মধ্য কিছু গ্রাহকের কাছে পণ্য সরবরাহ করে আস্থা অর্জনের চেষ্টা চালায় কোম্পানিটি। এই ফাঁদে পড়েন অন্য গ্রাহকেরা।
আনন্দের বাজারের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রিট করেন মুশফিকুর রহমান, হাসনাইন আল রাশেদ শামীমসহ তিন গ্রাহক।