নগর আওয়ামীলীগ নেতা ফরিদ মাহমুদ বলেছেন, ভাষা শেখাটা অতীতে শিক্ষা, ভ্রমণ, যোগাযোগ, সাংস্কৃতিক বিনিময় কাজে লাগলে বর্তমান আধুনিক যুগে বিদেশী ভাষা শেখার মাঝে আছে অর্থনৈতিক গুরুত্বও।যার যতো বেশী ভাষার উপর জ্ঞান তার কাজের ক্ষেত্র ততোটা বেড়ে যায়।চীন বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী।চায়নিজ ভাষা রপ্ত করতে পারলে যেমন চাকুরি-ব্যবসা-বানিজ্যের দ্বার উন্মোচিত হয়।তেমন বিদেশী শ্রমিকের বদলে দেশীয় শ্রমিকদের কর্মস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি পায়।চাইনিজ ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের মাধ্যমে চাইনিজ ভাষার কথা বলার দক্ষতা অর্জনের করে বাংলাদেশের বিভিন্ন চাইনিজ মেগা প্রজেক্ট ও চাইনিজ শিল্প কারখানায় বর্তমানে পেশাগত দায়িত্ব পালন করছেন এবং স্কলারশিপ পেয়ে চায়নায় উচ্চতর শিক্ষা অর্জনের সুযোগ পেয়েছেন, তাদের সফলতার উপলক্ষে সংবর্ধনার আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
আজ ৮ মার্চ উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডেভিড ওয়াং। মোহাম্মদ ফকরুল ইসলামের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের নেতা দেলোয়ার হোসেন দিলু ও ছাত্রলীগের সিনিয়ার সহ-সভাপতি নাজমুল হাসান রুমি, এবং ক্লাবের ডিরেক্টর মিনহাজ ইসলাম শুভ দেব নাথ,আরিফ হোসাইন, সাদমান সিদ্দিক, হুরাইরাহ ইসলাম, শাওলী ফাল্গুনী, সানজিদ, নুরুন্নবী, মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, নিপুন বিশ্বাস, মোহাম্মদ সোহেল, মোহাম্মদ মোরশেদ, সারিকা, ফওজিয়া, মোঃ নাছির, রনি,আফলাতুন কায়সার, মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জামান, মোঃ সাইদুর রহমান, রেদুয়ান, মোঃ আরিফুল ইসলাম, বাসেদ প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, চাইনিজ ভাষা কেন শিখবেন? চাইনিজ ভাষা শিখে কি লাভ?ইতিমধ্য আমাদের ক্লাবের ছাত্ররা সেটা প্রমাণ করে দিয়েছেন। যে চাইনিজ ভাষা শিখেও বেকারত্ব দূর করে ভালো বেতনের বিভিন্ন চাইনিজ কোম্পানিতে চাকরি পাওয়া যায়। এবং চাইনিজদের সাথে চাইনিজ ভাষার কথা বলার মাধ্যমে তাদেরকে সহযোগিতা করে বাংলাদেকে উন্নত শক্তিশালী অর্থনৈতিক দেশ হিসেবে গড়ে তোলা ভূমিকা পালন করা যায়। যারা চাইনিজ ভাষা জানেন এবং চাইনিজদের সাথে আছেন তারা বুঝতে পারছেন যে বর্তমানে বাংলাদেশ চাইনিজ দের সাথে কথা বলার জন্য চাইনিজ ভাষা কতটা গুরুত্বপূর্ণ।বাংলাদেশের বেকার ছাত্র ছাত্রীদেরকে ভাষা শিক্ষিয়ে দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে দেশও দেশের বাইরের সুযোগ করে দেওয়াই এই প্রতিষ্ঠানে এক মাত্র লক্ষ্য। শেষে প্রধান অতিথি সম্বর্ধিতদের ফুল দিয়ে অভিনন্দন জানান।পরে সকলকে নিয়ে প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর কেক কাটেন।