শীত মৌসুম শুরু না হলেও সিত্রাংয়ের পর থেকে গত কয়েক দিন ধরে রাতে তাপমাত্রা কমে যাচ্ছে। ভোর রাত থেকে শীত অনুভূত হচ্ছে। গ্রামাঞ্চলের পাশাপাশি শহরেও ভোর রাতের দিকে হালকা শীত পড়ছে। তবে এমন অবস্থা আগামী দুয়েকদিনও অনুভূত হতে পারে।
আগামী নভেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে শীতের উত্তরী হাওয়া পুরোদস্তুর বইতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মোহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, গত কয়েক দিন ধরে সারাদেশেই হালকা ঠাণ্ডা পড়ছে। এটি মূলত ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে বায়ু মণ্ডল ঠাণ্ডা হয়ে আছে। তাই শেষ রাতে ঠাণ্ডা অনুভব হচ্ছে। তবে আগামী দু’তিন দিনের মধ্যে আবার তাপমাত্রা বাড়বে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৪-৩৪ ডিগ্রির মধ্যে উঠা নামা করছে। এতে গরমও বাড়বে।
তিনি আরো বলেন, নভেম্বর মাসের ২০ তারিখের পর শীত শুরু হতে পারে। এরমধ্যে যে ঠাণ্ডা পড়ছে এটি রবিবারের মধ্যে কেটে যেতে পারে।
এদিকে আজ চট্টগ্রামের আকাশ সাময়িকভাবে মেঘাচ্ছন্নসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এছাড়া দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
চট্টগ্রামে উত্তর/উত্তর-পূর্ব দিক হতে ঘণ্টায় ৮-১২ কি.মি. বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে।
গতকাল চট্টগ্রামের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ইউডি