ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের সীতাকুণ্ড অংশে লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে ১২টি ফুটওভার ব্রিজ। সচেতনতার অভাবে তা ব্যবহারে অনীহা পথচারীদের। পথচারীরা ঝুঁকি নিয়েই পারাপার হচ্ছেন মহাসড়ক। সচেতনতা সৃষ্টির জন্য এগিয়ে আসছে না কেউ। ফুট ওভারব্রিজ ফাঁকা পড়ে আছে, অথচ নিচেই চলন্ত গাড়ি রোধ করে রাস্তা পারাপার হচ্ছেন অসংখ্য পথচারী।
নারী, শিশু ও স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ সব শ্রেণি পেশার মানুষই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পার হতে চেষ্টা করছেন ব্যস্ততম ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়ক।ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সীতাকুণ্ড অংশের ৩৮ কিলোমিটারে পথচারীর পারাপারে ১২টি পদচারী সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে সে ওভার ব্রিজ ব্যবহার করছে না বেশিরভাগ পথচারী কিংবা স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা। ফলে সড়কে নির্মিত ওভারব্রিজগুলোর সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহারে এত অনীহা কেন ? এ নিয়ে বিভিন্ন মহলের রয়েছে নানা মত। অভিযোগ রয়েছে, বেশিরভাগ ফুট ওভারব্রিজ পরিকল্পিতভাবে নির্মিত হয়নি। যেসব জায়গায় নির্মাণ করা হয়েছে সেখানে সঠিক নিয়ম মানা হয়নি।
সীতাকুণ্ড হেলথ এন্ড এডুকেশন ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক লায়ন মোঃ গিয়াস উদ্দিন বলেন, দুর্ঘটনা থেকে শুরু করে নানা ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনারোধে পথচারীদের ফুট ওভারব্রিজ ব্যবহারে উৎসাহিত করা অত্যন্ত জরুরি। জনসাধারণের মধ্যে যত বেশি সচেতনতাবোধ সৃষ্টি হবে, তত বেশি ইতিবাচক দিকগুলোই সামনে আসবে। বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থীদের সচেতন করা খুবই জরুরি।
ইমা